শরীরে ক্যান্সারের জীবাণু ধ্বংস করার টিকা (Cancer Vaccine) আবিস্কার করা হয়েছে। অনেক বছর যাবত বিজ্ঞানীরা ক্যান্সারের কেমোথেরাপির বিকল্প ঔষধ আবিস্কার করার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছে। তবে এই টিকা এখনও পরীক্ষামূলক অবস্থায় রয়েছে।
ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা ক্যান্সারের এই টিকা আবিস্কার করছেন যা শরীরের যে কোন জায়গায় ছড়িয়ে থাকা ক্যান্সারের জীবাণু ধ্বংস করতে সক্ষম হবে।
ইতিমধ্যে ২০১৫ সালে জরায়ু ক্যান্সারে আক্রান্ত লন্ডনের বেকেনহামের বাসিন্দা কেলি পটার নামে ৩৫ বছরের এক মহিলার শরীরের সর্ব প্রথম এই টিকা প্রয়োগ করা হয়েছে এবং সেটা পর্যায়ক্রমে ৩০ জনের শরীরে প্রবেশ করা হবে।
কেলি যখন জরায়ু ক্যান্সার নিয়ে গাই’(Guy’s) হাসাপাতালে ভর্তি হন তখন সেটা চতুর্থ পর্যায়ে ( stage 4) ছিল এবং লিভার ও ফুসফুসের মধ্যে ছরিয়ে পরেছিল। কিন্তু নতুন এই টীকা দেওয়ার পর তিনি বলেন যে, এখন তার ক্যান্সার স্থিতিশীল পর্যায় রয়েছে এবং লিভার ও ফুসফুসের মধ্যে ছরিয়ে পরা বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে আমি আগের চেয়ে অনেক ভালো আছি ।
বিজ্ঞানীরা বলছেন যে, ‘হিউম্যান টেলোমাড়েজ রিভার্স ট্রান্সক্রিপটেজ’ নামের এক ধরণের উৎসেচক বিভাজনের মাধ্যমে কান্সার কোষের ক্রমাগত বংশ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এই উৎসেচকের গঠনমূলক প্রোটিনের সামান্য অংশ এই টিকাতে রাখা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে যে এই এন্টিজেনটি ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে শরীরের রক্তে প্রবেশ করালে তা ভাল কোষ গুলোকে অক্ষুণ্ণ রেখে ক্ষতিকর ক্যান্সার কোষগুলোকে খুঁজে বের করে ধ্বংস করতে সক্ষম হবে।
তবে ক্যান্সার নির্মূল করতে এই টীকার পাশাপাশি কম মাত্রার কেমোথেরাপি ঔষধ দেওয়ার কথাও বলছেন এই গবেষনার প্রধান গাই’স এন্ড সেন্ট থমাস বায়োমেডিকেল রিসার্চ সেন্টারের (Guy’s and St Thomas’ Biomedical Research Centre) জেমস স্পাইসার (James Spicer)। তিনি আরো বলেন যে, শরীরে অনেক শক্ত টিউমার রয়েছে যা এই টীকা দিয়ে সম্পূর্ণ ভাবে নির্মূল করা সম্ভব নয়, তবে তিনি খুব আশাবাদী যে, এটা খুব কার্যকারী হবে এবং সময়ই তা বলে দিবে।
- See more at: http://blog.emedicalpoint.com
ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা ক্যান্সারের এই টিকা আবিস্কার করছেন যা শরীরের যে কোন জায়গায় ছড়িয়ে থাকা ক্যান্সারের জীবাণু ধ্বংস করতে সক্ষম হবে।
শরীরে ক্যান্সারের জীবাণু ধ্বংস করার টীকা আবিস্কার করা হয়েছে।
Posted by Emedicalpoint - Health News & Doctors Information on Friday, March 4, 2016
ইতিমধ্যে ২০১৫ সালে জরায়ু ক্যান্সারে আক্রান্ত লন্ডনের বেকেনহামের বাসিন্দা কেলি পটার নামে ৩৫ বছরের এক মহিলার শরীরের সর্ব প্রথম এই টিকা প্রয়োগ করা হয়েছে এবং সেটা পর্যায়ক্রমে ৩০ জনের শরীরে প্রবেশ করা হবে।
কেলি যখন জরায়ু ক্যান্সার নিয়ে গাই’(Guy’s) হাসাপাতালে ভর্তি হন তখন সেটা চতুর্থ পর্যায়ে ( stage 4) ছিল এবং লিভার ও ফুসফুসের মধ্যে ছরিয়ে পরেছিল। কিন্তু নতুন এই টীকা দেওয়ার পর তিনি বলেন যে, এখন তার ক্যান্সার স্থিতিশীল পর্যায় রয়েছে এবং লিভার ও ফুসফুসের মধ্যে ছরিয়ে পরা বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে আমি আগের চেয়ে অনেক ভালো আছি ।
বিজ্ঞানীরা বলছেন যে, ‘হিউম্যান টেলোমাড়েজ রিভার্স ট্রান্সক্রিপটেজ’ নামের এক ধরণের উৎসেচক বিভাজনের মাধ্যমে কান্সার কোষের ক্রমাগত বংশ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এই উৎসেচকের গঠনমূলক প্রোটিনের সামান্য অংশ এই টিকাতে রাখা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে যে এই এন্টিজেনটি ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে শরীরের রক্তে প্রবেশ করালে তা ভাল কোষ গুলোকে অক্ষুণ্ণ রেখে ক্ষতিকর ক্যান্সার কোষগুলোকে খুঁজে বের করে ধ্বংস করতে সক্ষম হবে।
তবে ক্যান্সার নির্মূল করতে এই টীকার পাশাপাশি কম মাত্রার কেমোথেরাপি ঔষধ দেওয়ার কথাও বলছেন এই গবেষনার প্রধান গাই’স এন্ড সেন্ট থমাস বায়োমেডিকেল রিসার্চ সেন্টারের (Guy’s and St Thomas’ Biomedical Research Centre) জেমস স্পাইসার (James Spicer)। তিনি আরো বলেন যে, শরীরে অনেক শক্ত টিউমার রয়েছে যা এই টীকা দিয়ে সম্পূর্ণ ভাবে নির্মূল করা সম্ভব নয়, তবে তিনি খুব আশাবাদী যে, এটা খুব কার্যকারী হবে এবং সময়ই তা বলে দিবে।
- See more at: http://blog.emedicalpoint.com